সকালে যে ১০ টি খাবার খেলে ওজন বাড়ে

সকালে যে ১০টি খাবার খেলে ওজন বাড়ে। অনেক খাবারই রয়েছে যেগুলো সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খেলে ওজন বাড়ে।সকালে যে ১০ টি খাবার খেলে ওজন বাড়বে, তা নিয়ে আলোচনা করা যাক।শরীর মোটা কিংবা চিকন,যে যেমন রাখতে চাই সব কিছুরই কার্যকরী পদ্ধতি রয়েছে। 

সকালে-যে-১০ টি-খাবার-খেলে-ওজন-বাড়ে
সকালে যে ১০ টি খাবার খেলে ওজন বাড়ে,তা নিয়ে বিস্তারিত কথা বলা হবে এই পোস্টে। সুস্বাস্থ্য সকল সুখের মূল, তাই কোন কোন সময় শরীর  সুস্থ রাখতে, শরীর এর ওজন একটু বাড়ানোরও প্রয়োজন হয়।শরীরের ওজন বৃদ্ধি করার কিছু টিপস রয়েছে, তা নিয়ে কথা বলা যাক।

পোস্ট সূচিপত্রঃ সকালে যে ১০ টি খাবার খেলে ওজন বাড়ে বিস্তারিত


সকালে যে ১০টি খাবার খেলে ওজন বাড়ে

সকালবেলা এমন অনেক খাবার রয়েছে যা খালি পেটে খেয়ে ওজন বৃদ্ধি করা সম্ভব। সকালে কোন ১০ টি খাবার খেলে ওজন বৃদ্ধি করা সম্ভবচলুন জেনে নেওয়া যাক। যেমন : দুধ, ডিম, কলা,পাউরুটি, পরোটা, মধু,কিসমিস,বাদাম, খেজুর সহ এরকম অনেক অনেক সকাল বেলার খাবার রয়েছে যা খেয়ে মোটা হওয়া সম্ভব কিংবা ওজন বৃদ্ধি করা সম্ভব। সুস্বাস্থ্য গড়তে কোন কোন সময় আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি করার প্রয়োজন হয়।ওজন বৃদ্ধি করার জন্য কার্যকরী অনেক টিপস ও রয়েছে।

কেউ চাইলে সহজেই কিছু নিয়ম মেনে তার শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে পারবে। যে খাবারগুলোর উদাহরণ দেওয়া হলো,এগুলা সবই পুষ্টিকর খাবার। এই খাবারগুলো শরীরের ওজন বৃদ্ধি করার পাশাপাশি শরীরে প্রচুর শক্তিও যোগায়। উদাহরণ দেওয়া এই খাবারগুলোয় প্রায় খাবারেরই ভালো মানের কার্বোহাইড্রেট এবং রয়েছে। বিশেষভাবে ধরতে গেলে কলাতে ভরপুর কার্বোহাইড্র এবং উচ্চমানের ক্যালরি রয়েছে,যা সকাল বেলা খালি পেটে খেলে খুব সহজেই ওজন বৃদ্ধি করা সম্ভব। আবার ডিমে রয়েছে উচ্চমানের প্রোটিন এবং সুস্বাস্থ্যকর চর্বি।

 ফল জাতীয় খাবার খেয়ে ওজন বাড়ানো

এমন কিছু ফল রয়েছে যেগুলো খেলে ওজন বৃদ্ধি হতে পারে। ফল খাওয়ার মাধ্যমে ওজন বৃদ্ধি হতেই পারে কারণ, বিভিন্ন ফলে রয়েছে অধিক ক্যালরি, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, শর্করা, ফ্যাট সহনান্য উপাদান। ফল খেয়ে শুধুমাত্র ওজন বাড়ানোর চেষ্টা করা উচিত নয় কেননা একটি সুষম খাদ্য তালিকা অনুসরণ করা প্রয়োজন যাদের পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট,ফ্যাট এবং অন্যান্য অপ্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান থাকে। তবে হ্যাঁ অপ্রয়োজনীয় পুষ্প উপাদান থাকলেও, ফলে রয়েছে। শরীরের জন্য অথবা সুস্বাস্থ্যের জন্য নানান রকম প্রয়োজনীয় উপাদান। সকল ফলের ভিতরে কিছু ফলে রয়েছে বিশেষ পুষ্টি উপাদান, যে ফল গুলো সকালে খালি পেটে ফেলে ওজন বাড়ে। 

কিছু মিষ্টি ফলও রয়েছে যেগুলো খেলে ওজন বৃদ্ধি সম্ভব। ফলের মধ্যে অনেক মিষ্টি ফল রয়েছে। যেমন আম,কলা,লিচু আবার কিছু সময় বা কিছু ক্ষেত্রে ক্যালোরি প্রাকৃতিক শর্করা বেশি পরিমাণে থাকে, যে উপাদান গুলো শহরের ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।এরকম মিষ্টি ফলে অনেক উপাদান থাকে। ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবারের মতো উপাদানও রয়েছে।যেগুলো সুস্বাস্থ্য গড়তে ভূমিকা রাখে এবং স্বাস্থ্যসম্মত ওজন বাড়াতেও অবদান রাখতে পারে। এছাড়াও মিষ্টি জাতীয় ফলে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি। মিষ্টি ফলগুলোতে প্রাকৃতিক চিনির মান বেশি থাকে এ কারণে ক্যালোরিও বেশি থাকে। আর আমরা সবাই জানি যে বেশি ক্যালোরি যদি শরীরে প্রবেশ হয় তাহলে ওজন বৃদ্ধি হবে যদি সেই ক্যালোরি খরচ না হয়। প্রতিদিন একজন মানুষ যে পরিমাণ প্রয়োজনীয় ক্যালোরি খায় সে তুলনায় বেশি ক্যালরি খেলে শরীর সেই অতিরিক্ত ক্যালোরি ফ্যাট হয়ে শরীরে জমা থাকে। শরীরে ফ্যাট জমা থাকলে শরীরের ওজন বাড়ানো সম্ভব।  ফল খেয়ে ওজন বৃদ্ধি করার কিছু নিয়মও রয়েছে। মিষ্টি ও উচ্চক্যালোরি যুক্ত ফল ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। শুধু কিছু নিয়ম মেনে খেলেই হবে। 

সকালে নাস্তার অংশ হিসেবে ফল খাওয়া উচিত। কারণ খালি পেটে ফল খেলে সেটা ভালো হজম হয়।আবার দেখা যায় কিছু ফলের সঙ্গে অন্যান্য কিছু কিছু খাদ্য উপাদান মিশিয়েও খাওয়া যায় যার ফলে ওজন বৃদ্ধি হয়। কলা এবং দুধ একসঙ্গে খাওয়া যায় আবার আম এবং মধুও একসঙ্গে খাওয়া যায়। এগুলোর কারণে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি হয়।ফল জাতীয় খাবার খেয়ে  ওজন বাড়ানোর এটিও একটি প্রধান নিয়ম। আবার কিছু ড্রিংক এর সঙ্গেও ফল যোগ করে সেবন করা যায়। সকালে ড্রিংক এর সঙ্গে একসাথে কলা ও দুধ এবং বাদাম মিশিয়েও ওজন বাড়ানো সম্ভব। আবার আম ও দুধ এবং মধু একসঙ্গে মিশিয়ে খেলেও ওজন বাড়ানো সম্ভব তার সাথে সাথে এগুলো অধিক শক্তি দায়ক ও ক্যালোরি যুক্ত হয়ে থাকে। সেইসঙ্গে প্রতিদিন নির্দিষ্ট নিয়মে নির্দিষ্ট পরিমাণে ফল খাওয়া উচিত। যেমন, সকালবেলা কয়টি অর্থাৎ ১-২ টি বড় ফল খাওয়া যায় অথবা কোন সময় এক কাপ ফল খাওয়াও ঠিকঠাক হয়ে থাকে। 

সকালে খেজুর খাওয়ার মাধ্যমে ওজন বাড়ানো

সকালে যে দশটি খাবার খেলে ওজন বাড়ে তার মধ্যে খেজুর অন্যতম একটি খাদ্য। প্রতিদিন খেজুর খেলে অবশ্যই ওজন বাড়ানো সম্ভব।আমরা সবাই খেজুর কতটা পুষ্টিকর খাবার। খেজুরের মাধ্যমে আমাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে শক্তি উৎপাদন হয়। তাহলে বলাই যায় খেজুর আমাদের শরীরে ওজন বৃদ্ধির পাশাপাশি অধিক পরিমাণে শক্তি জগতে সাহায্য করে। প্রতিদিন নিয়মিত খেজুর খেলে তো ওজন বাড়বেই।যদি আবার প্রতিদিন সকালবেলা খেজুর খাওয়া হয় তাহলে তো ওজন বাড়ার মান আরো বেড়ে গেল। খেজুরে নানান রকম পুষ্টি উপাদান দিয়ে ভরপুর থাকে যেটা আমাদের স্বাস্থ্যসম্মত শক্তি যোগাতে ও ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। আবার সেই সাথে খেজুর একটি মিষ্টি জাতীয় খাবার। আর মিষ্টি জাতীয় খাবারে মধ্যে প্রাকৃতিক চিনি থাকে এবং উচ্চ বা অধিক ক্যালরি, প্রোটিন থাকে। যেটা আমাদের ওজন বৃদ্ধি করতে আরো সাহায্য করে। 

আরো পড়ুনঃ কিভাবে কোটি টাকা আয় করা সম্ভব

সকালে যে ১০ টি খাবার খেলে ওজন বাড়ে তার ভিতরে খেজুর একটি অন্যতম প্রধান খাবার।  খেজুর এমন একটি খাদ্য যাতে রয়েছে প্রায় ৭৫ - ৮০% কার্বোহাইড্রেট। আর এই কার্বোহাইড্রেট শক্তি বৃদ্ধি তো করেই সেইসঙ্গে চর্বি হিসেবে সরে জমে ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। একটি খেজুরে প্রায় ২৩-২৮ ক্যালোরি থাকে বা পাওয়া যায়। ৩০-৫০ গ্রাম খেজুরে প্রায় ১০০ ক্যালোরি পাওয়া যায়। সেই সাথে ১০০ গ্রাম খেজুরে প্রায় 282 ক্যালোরি পরিমাণ শক্তি পাওয়া যায়। আবার খেজুর অন্য প্রক্রিয়াতেও খাওয়া যায়। খেজুরের সঙ্গে এক গ্লাস দুধ যোগ করে প্রতিদিন নিয়মিত সকল কিংবা রাত যেকোনো এক সময়ে খেলে প্রায় এক মাসের ভিতরেই শরীরে ওজন বাড়বে। এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরে অধিক পুষ্টি ও শক্তি হবে এবং আমাদের শরীরের স্বাস্থ্যসম্মত ওজন বেড়ে যাবে।আবার এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অন্যান্য প্রক্রিয়ার থেকে দ্রুত ওজন বাড়ানোও সম্ভব। 

খালি পেটে দুধ খেলে কিভাবে ওজন বাড়ে

দুধ আমাদের দেহের জন্য একটি অধিক প্রয়োজনীয় এবং পুষ্টিকর খাবার। দুধ অন্যান্য খাবারের তুলনায় আমাদের শরীরের জন্য অধিক বেশি উপকারী।কেননা দূরে থাকে উচ্চমাত্রায় প্রোটিন। দুধ আমাদের শরীরের জন্য যেমন প্রয়োজনীয় তেমনি সকালে খালি পেটে যে ১০ টি খাবার খেলে ওজন বাড়ানো সম্ভব তার মধ্যে দুধ অন্যতম। খালি পেটে সকালবেলা দুধ খেলে আমাদের শরীরে ওজন বৃদ্ধি হয়। দুধে রয়েছে ক্যালোরি,ফ্যাট। তাই অতিরিক্ত দুধ সেবনে ওজন বাড়ানো সম্ভব। কারণ ক্যালোরি এবং ফ্যাট এ দুইটি উপাদান ওজন বাড়ানোর জন্য কার্যকরী উপাদান। মিষ্ট জাতীয় খাবার খেলে এমনিতেই ওজন বাড়তে পারে। সেই সাথে যদি আবার মিষ্টি খাবার এর সঙ্গে দুধ মিশিয়ে খাওয়া যায় তাহলে ওজন আরো দ্রুত বৃদ্ধি হবে। যেমন চিনি বা অন্যান্য ক্যালোরি সমৃদ্ধ উপাদান দুধের সাথে মিশে খেলে ওজন বাড়ানো এর সম্ভাবনা আরো বেশি বৃদ্ধি পায়। 

খালি পেটে যদি দুধ খাওয়া যায় তবে তার মাধ্যমে ওজন বৃদ্ধির কিছু কারণ রয়েছে। যেমন খালি পেটে যদি দুধ খাওয়া যায় তাহলে এটি ক্ষুদার পরিমাণ বাড়ে, ফলে ক্ষুদার পরিমাণ বাড়ায় বা বেড়ে যাওয়ায় অধিক খাদ্য খাওয়া সম্ভব হয়। সে ফলে অধিক খাবার খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের ওজন বাড়তে পারে। আবার বলা যায় খালি পেটে দ্রুত শোষিত হয়। যদি খালি পেটে দুধ দ্রুত শোষিত হয় তাহলে শরীর দ্রুত পুষ্টি গ্রহণ করে। আর এই দ্রুত পুষ্টি গ্রহণের ফলে আমাদের শরীরে ওজন বৃদ্ধি হতে সম্ভব হয়। দ্রুত শোষিত হওয়ার কারণে দীর্ঘ সময় পেট ভরা থাকে এবং সেই সাথে পরবর্তীতে যখন খাবার খাওয়া হয় তখন সেটি আমাদের শরীরে ভালোভাবে হজম হয়। আর খাবার হজম হলে আমাদের শরীরে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি হয়। 


সকালে খালি পেটে দুধ খেয়ে ওজন বাড়ানোর কিছু নিয়মও রয়েছে।আর সেই নিয়ম মেনে অবশ্যই দুধ খাওয়া প্রয়োজন। তা না হলে অনিয়মের বাইরে যদি অসময় কিংবা যেকোনো ভুল ভাবে দুধ সেবন করা যায় তাহলে উপকারের বদলে আরো অপকার হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন প্রক্রিয়ায় বা কোন নিয়মে দুধ খেয়ে ওজন বাড়ানো সম্ভব বা উচিত:

  • প্রতিদিন সকালে খালি পেটে উষ্ণ ১ গ্লাস দুধ পান করা যায়।
  • দুধের সঙ্গে মধু বা খেজুর যোগ করে খাওয়া যায়। 
  • কলা এবং দুধ একসঙ্গে ব্লেন্ড করেও খাওয়া যায়। 
  • সকালে ঘুম থেকে উঠে ২০-৩০ মিনিট পর খাওয়া উচিত। 
  • প্রেম বা ঘন দুধ অথবা ফ্লাটযুক্ত দুধও  পান করা কার্যকর। 

দুধ সেবন করা সবদিক দিয়ে আমাদের শরীরের জন্য অধিক উপকারী। শক্তি সরবরাহ করা,শরীর দুর্বল না হওয়া,শরীর এর ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করা সবকিছুতেই দুধের অবদান অপরিসীম। তাই বলা যায় যে,দুধ সকালে যে ১০ টি খাবার খেয়ে ওজন বাড়ে তার ভিতরে খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অন্যতম একটি খাবার। 

মধু বা কিসমিস খেয়ে ওজন বাড়ানো

অবশ্যই মধু এবং কিসমিস খাওয়ার মাধ্যমে ওজন বাড়ানো সম্ভব। সকালে খাবার খেলে ওজন বৃদ্ধি পায় সেগুলোর মধ্যে মধু কিসমিস খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পয়েন্ট। কেননা কিসমিসে প্রাকৃতিক শর্করা ও মধু শক্তি সরবরাহ করে যা শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। মধু ও কিসমিস পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ।মধু এবং কিসমিস উভয় খাবার আমাদের শরীরের জন্য অধিক পুষ্টি সরবরাহ করে। ওজন বাড়ানোর জন্য নানা রকম কিভাবে কিসমিস ব্যবহার করা যায়। আপনি চাইলে কিসমিসের সঙ্গে কিছু মিশিয়েও খেতে পারেন।যার ফলে শরীরে ওজন বৃদ্ধি হতে অধিক সাহায্য করবে। কিছু খাবার কিসমিসের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যায়। আপনি চাইলেই ওটস দিয়ে কিসমিস মিশিয়ে বা যোগ করে খেতে পারেন। আবার আপনি চাইলেই বউয়ের সঙ্গে মিশিয়েও কিসমিস খেতে পারেন। 

আরো পড়ুনঃ কোন কোন সবজিতে এলার্জি আছে

আবার মধু খাওয়ার মাধ্যমে তো ওজন বাড়েই,তো এরও কিছু কারণ আছে। এক টেবিল চামচ মধু তে থাকে প্রায় ৬৪ ক্যালোরি।এবং মধুতে প্রাকৃতিক চিনিও থাকে।আবার মধু খেলে ক্ষুদা বেড়ে যায় সেই সাথে খাওয়ার ইচ্ছাও বেড়ে যায়। মধু হজম শক্তি ও উন্নত করে। আবার পেট পরিষ্কার রাখে খাবার খাওয়া ও ভালোভাবে হয়। সবকিছু মিলিয়ে মধু খেয়ে ওজন বাড়ানো, এটি একটি কার্যকর পদ্ধতি। মধু এবং কিসমিস এই দুটি খাদ্যই আমাদের শরীরের জন্য যেমন উপকারী তেমনি পুষ্টিকর এবং সেই সাথে উভয় খাদ্য আমাদের শরীরে ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

মধু এবং কিসমিস খাওয়ার জন্য কিছু নিয়মাবলীও রয়েছে। যে নিয়মগুলি মেনেই আমাদের মধু এবং কিসমিস খাওয়া উচিত। কেননা নিয়মের বাইরে যেকোনো কিছু চলে গেলেই সেটি উপকারের বদলে আরো ক্ষতিসাধন করে ফেলে। মধু ও কিসমিস খাওয়ার নিয়ম নিচে দেওয়া হলো:

মধু 

  • প্রথমদিকে, এক গ্লাস হালকা গরম পানি এর সঙ্গে এক চামচ মধু।
  • কলা ও ওটস এবং দুধ এর সঙ্গে এক চামচ মধু মিশিয়ে। 
  • কোনদিন বিকালে কলা ও মধু এবং বাদাম মিশিয়ে। 
  • কখনো দুপুরে খাবার পর এক চামচ মধু সেবন। 
  • প্রতিদিন অন্তত ২-৩ চা চামচ মধু খাওয়া যথেষ্ট। 

কিসমিস 

  • রাতে ১০-১৫ কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে সকালবেলা খেতে হবে। 
  • দুধের সঙ্গে মিশিয়ে।
  • কলা ও দুধ এর সঙ্গে মিশিয়ে। 
  • বাদাম ও কিসমিস মিশিয়ে। 

উপরোক্ত সকল নিয়ম মেনে যদি মধু এবং কিসমিস খাওয়া যায় তবে সঠিক ভাবে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে আপনার শরীরের ওজন বাড়বে সেই সাথে শরীরে পর্যাপ্ত শক্তিও উৎপন্ন হবে। যা কিনা সুস্বাস্থ্য গড়ার একটি কার্যকরী ধাপ।তাই আমাদের এসব খাবার খাওয়ার সঠিক নিয়ম মানা জরুরী। 

ওজন বাড়াতে বাদাম খাওয়ার গুরুত্ব

বাদামে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান কিছু উপাদান হলো প্রোটিন,ফ্যাট, ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ। এছাড়াও বাদামে আরো অন্যান্য অনেক উপাদান পাওয়া যায়। বিশেষ করে কিছু নির্দিষ্ট ধরনের বাদাম রয়েছে এবং এই বাদামগুলো আমাদের শরীরের জন্য অধিক কার্যকর।আর এইসব বাদাম খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে ওজন বাড়ে। সকালে যে ১০ টি খাবার খেয়ে ওজন বাড়ে, তার ভিতরে বাদাম একটি গুরুত্বপূর্ণ খাবার। কেননা বাদামে বিদ্যমান সকল পুষ্টি আমাদের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। কাজুবাদাম, পেস্তা বাদাম এবং কাঠবাদাম শরীরের ওজন ভারতে আরো বেশি সাহায্য করতে পারে। কেননা অন্যান্য বাজানোর তুলনায় এ বাদাম গুলিতে প্রচুর পরিমাণে বাদামে বিদ্যমান পোস্টটিগুলো থাকে যেমন ক্যালোরি, ফ্যাট ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান।

বাদাম হলো উচ্চ ক্যালরি যুক্ত খাবার,আর এই উচ্চ ক্যালরি আমাদের শরীরে ওজন বৃদ্ধি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আবার সেইসঙ্গে বাদাম আমাদের শরীরে প্রোটিন সরবরাহ করে থাকে। বাদামে অন্যান্য খাবারের তুলনায় প্রোটিনের পরিমাণ বেশি থাকে এবং এই প্রোটিন আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য তো করেই সেই সঙ্গে আমাদের শরীরের পেশী গঠন করতে সাহায্য করে। বাদামে রয়েছে আরও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট। এই স্বাস্থ্যকর ফ্যাট আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় এবং আমাদের শরীরে ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। বাদামের এই স্বাস্থ্যকর আমাদের সুস্বাস্থ্য গড়তে অতি সাহায্য করে। বাদামে থাকে আর অন্যান্য অনেক পুষ্টি উপাদান। ফাইবার,খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন থাকে যা সব দিক দিয়ে স্বাস্থ্য সুস্থ ও ভালো রাখতে এবং ওজন বাড়াতে সহায়ক। 

১০০ গ্রাম বাদামে ৫০০-৬০০ ক্যালোরি থাকে। যা ওজন বৃদ্ধিতে অধিক প্রয়োজন। আমাদের শরীরের ওজন বাড়াতে বাদাম খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে। যেগুলো মেনে বাদাম খেলে তুলনামূলকভাবে বেশি উপকৃত হওয়া সম্ভব। সকালে খালি পেটে ভেজানো বাদাম খেলে অধিক উপকৃত হওয়া যায়। আগের রাতে পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে উঠে সেই বাদাম খেলে শরীরে শোষণ ও হজম ভালো হয় এ কারণে দ্রুত আমাদের ওজন বেড়ে যায়। আবার দুধের সঙ্গেও বাদাম মিশিয়ে খাওয়া যায়। যেমন বাদাম ও কলা এবং দুধ প্লেন করে খেলে ক্যালোরি তুলনামূলকভাবে দ্বিগুণ পাওয়া যায়। আবার অতিরিক্ত বাদাম না খাওয়া ভালো। সবকিছুই নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত। 

১ মাসের ভিতরে ওজন বাড়ানোর উপায়

শরীরের ওজন বাড়ানোর অনেক উপায় রয়েছে। তবে কিছু পদ্ধতি লক্ষ্য করে ওজন বাড়াতে চাইলে দেখা যায় একটু বেশি সময় লাগে। এমন কিছু অথচ রয়েছে যা মেনে চললে দ্রুত এক মাসের মধ্যেই ওজন বাড়ানো সম্ভব।অনেক খাবার রয়েছে যেগুলো সকালে খালি পেটে খেলে খুব তাড়াতাড়ি আপনার ওজন বেড়ে যাবে। কিন্তু সব কিছু একটি লক্ষ্য নির্ধারণ করে শুরু করতে হবে। কেননা লক্ষ ছাড়া সবকিছুই এলোমেলো।

এক মাসের মধ্যে ওজন বৃদ্ধি করতে হলে বেশি বেশি ক্যালরিযুক্ত এবং প্রোটিনযুক্ত ও নানারকম বেশি পুষ্টি যুক্ত খাবার খেতে হবে। আবার সেই সাথে শরীরের পেশী গঠন ও ওজন বাড়াতে কিছু ব্যায়াম করাও প্রয়োজন। তবে মূল কথা হলো আপনি যদি এক মাসের মধ্যেই ওজন বৃদ্ধি করতে চান তাহলে আপনার অবশ্যই সুস্বাস্থ্যকর ক্যালরিযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে এবং সেই সাথে পুষ্টি ও নিশ্চিত করতে হবে।



বিশেষ করে দুগ্ধজাত খাদ্য খেলে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি হওয়া সম্ভব। যেমন ঘি, দুধ, পনির, মাখন ইত্যাদি আরো অন্যান্য ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার এবং ফ্যাটের জন্য ভালো উৎস এরকম খাবার খেলে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করা সম্ভব। আবার সেই সাথে উচ্চ কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার কিংবা ফল বেশি খেতে হবে। যেমন আম, কলা, লিচু, খেজুর, কিসমিস ইত্যাদি মিষ্টি ফল খেলে স্বাস্থ্যসম্মত ওজন বাড়ানো সম্ভব। আবার দেখা যায় কার্বোহাইড্রেট যুক্ত কিছু মিষ্টি ফল একসঙ্গে ব্লেন্ড করে মাসে প্রতিদিন সেবন করলে ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। আবার যে কথা না বললেই নয়, সিদ্ধ আলু। আলুতে রয়েছে স্টার্ট ও কার্বোহাইডেট যা ওজন বাড়াতে অধিক সহায়তা করে। এরকম খাবার প্রতিদিনই খাওয়া উচিত। সিদ্ধ আলু এবং সেইসঙ্গে ভাত প্রতিদিন দুবেলা খাওয়া উচিত। এটি আপনাকে ভালোভাবে ওজন বাড়াতে  প্রচুর সাহায্য করবে। 

আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশে তাঁত শিল্পের জন্য বিখ্যাত জেলা 

মধু ও খেজুরের মতো খাবার, আবার ওটস,ডিম, মাংস,বাদাম ও ড্রাই ফ্রুটস ইত্যাদি খাবারগুলো ওজন বাড়াতে সব থেকে সর্বোচ্চ সহায়ক। এ খাবারগুলো যদি আপনি মাসে প্রতিদিন নিয়ম বেঁধে খান, তাহলে অবশ্যই দ্রুত এক মাসের মধ্যে আপনার ওজন বাড়বে। তবে হ্যাঁ এই সকল খাবারগুলো অধিক পরিমাণে খেতে হবে এবং নিয়মিত খেতে হবে। অনিয়ম করে ওজন বাড়ানো সম্ভব নয়।যে সকল খাবার খেলে সব থেকে দ্রুত এক মাসের মধ্যে ওজন বৃদ্ধি করা সম্ভব সে খাবারগুলো হলো: গরুর দুধ, কলা, খেজুর, কিসমিস, মধু, ওটস,ডিম, গরুর মাংস, আলো, ঘি আরো নানান রকম মিষ্টি জাতীয় খাবার সহ উপরে উল্লেখিত এইসব খাবার মাসের প্রতিদিন নিয়মিত নিয়ম মেনে খেলে অবশ্যই আপনার দ্রুত ওজন বেড়ে যাবে। 

মোটা হতে চেলে যেভাবে খেতে হবে

ওজন বাড়াতে হলে অবশ্যই আপনার খাবার তালিকায় অন্যান্য সময়ের সাধারণ খাদ্য বাদ দিয়ে অবশ্যই উচ্চ প্রোটিন, উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার রাখতে হবে। সেই সাথে যেসব খাদ্যে অধিক পরিমাণে ক্যালোরি সেইসব খাবার খাদ্য তালিকায় যোগ করতে হবে এবং বেশি বেশি নিয়মিত সেইসব খাদ্য খেতে হবে। যেমন কাঠবাদাম, কাজুবাদাম, আখরোট, খেজুর,কিসমিস, পেস্তা, মিষ্টি আলু,মাংস, পিনাট বাটার সহ ইত্যাদি হাই ক্যালরি বা উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত খাবার। এইসব খাবার প্রতিনিয়ত প্রতিদিন খাদ্য তালিকাতে যোগ করতে হবে এবং গ্রহণ করতে হবে। 

শুধু বেশি বেশি খাবার খেলে ওজন বাড়বে না, খাবারের বিভিন্ন বিষয় রয়েছে। যেমন আপনি যদি কম ক্যালরি যুক্ত খাবার যেমন শসা, গাজর, ভুট্টা, লাল চাল, চর্বিহীন মাংস এর মত খাবার প্রতিনিয়তই অধিক পরিমাণে খেয়ে যান তবুও আপনার ওজন বাড়বে না। কারণ ক্যালোরি ছাড়া বা শরীরে বেশি পরিমাণ ক্যালরি ছাড়া মোটা হওয়া বা ওজন বাড়ানো সম্ভব নয়। তাই এইসব খাবারগুলো যদি আপনি বেশি বেশিও খান তবুও আপনি ওজন বাড়ার ফলাফল পাবেন না। তাই আপনার উচিত নিয়ম মেনে প্রতিদিন হাই ক্যালরিযুক্ত খাবার গ্রহণ করা। আর উচ্চ ক্যালরি যুক্ত খাবার গুলো কি কি সেটা ইতিমধ্যেই এই পত্র এর প্রথম প্যারায় বলা আছে। 

অধিক ক্যালরিযুক্ত খাবার খেলেই ওজন বাড়ানো সম্ভব। এ কারণে আগে জানা উচিত দিনে একজন মানুষের মোটা হওয়ার জন্য কতটুকু ক্যালোরি নেওয়া দরকার। এবং একজন সাধারণ মানুষের দৈনিক কতটুকু ক্যালরি যুক্ত খাবার গ্রহণ করা প্রয়োজন,সেটা জানা। একজন সাধারণ মানুষের প্রতিদিন ২৫৫০ ক্যালোরি গ্রহণ করা প্রয়োজন। এখন কথা হল ২৫৫০ ক্যালোরি প্রতিদিন গ্রহণ করলেই কি মোটা হওয়া সম্ভব। না, কারণ হলো এই ২৫৫০ একজন মানুষের প্রতিদিনের সর্বনিম্ন প্রয়োজনীয় ক্যালোরি। এর অধিক ক্যালোরি গ্রহণ করলেই একজন মানুষের ওজন বৃদ্ধি করা সম্ভব। সে ক্ষেত্রে কেউ যদি প্রয়োজনের তুলনায় ৫০০ থেকে ১০০০ ক্যালোরি বেশি গ্রহণ করে তাহলে তার ওজন বৃদ্ধি পাবে। ৫০০ থেকে ১০০০ ক্যালোরি এভাবে প্রতিদিন গ্রহণ করলে এক সপ্তার ভিতরেই প্রায় ৫০০ গ্রামেরও বেশি ওজন বৃদ্ধি করা সম্ভব। হিসাব করলে মাসে প্রায় ২৫০০ গ্রাম অর্থাৎ ২.৫ ওজন বৃদ্ধি করা সম্ভব।

স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে কিভাবে মোটা হবেন

আমরা অনেকেই মোটা হতে চাই কিংবা ওজন বৃদ্ধি করতে চাই। উপরে আমরা অনেক আলোচনাই করেছি যে, সকালে যে ১০ টি খাবার খেলে ওজন বাড়ে এই বিষয়টি নিয়ে।শুধু ওজন বৃদ্ধি করলেই হবে না কিংবা শুধু মোটা হতে চাইলেই হবে না। সবকিছু করতে হবে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে।তাছাড়া অস্বাস্থ্যকর ভাবে মোটা হলে শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমে যাবে।যা কিনা শরীরের ক্ষতিসাধন করবে। তাই আমাদের উচিত স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে, সবল ভাবে শরীরের ওজন বৃদ্ধি করা।মূলত কিভাবে ওজন বৃদ্ধি করা সম্ভব এই বিষয় নিয়ে পূর্বে আলোচনা করা হয়েছে। এখন বলা যাক কিভাবে স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে ওজন বাড়াতে হবে।

স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে ওজন বাড়াতে হলে বড় বারের মতই আবারো বলতে হবে ক্যালরি এর কথা। কারণ অধিক ক্যালোরি গ্রহণ করলে কিংবা প্রতিদিনের ক্যালোরি গ্রহণ বাড়ালে আপনা আপনি ওজন বৃদ্ধি হবে তাও আবার স্বাস্থ্যসম্মতভাবে। আবার উচ্চ প্রোটিন যুক্ত খাবারের মাধ্যমে সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে মোটা হওয়া যায।ঘন ঘন খাওয়ার অভ্যাস করা, যদি খালি পেটে এক গ্লাস দুধ খাওয়া যায় তাহলে ক্ষুদার পরিমাণ বেড়ে যায়। এভাবে ঘনঘন খাওয়ার অভ্যাস করে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে মোটা হওয়া সম্ভব। আবার খাবার খাওয়ার পাশাপাশি ওজন বৃদ্ধির জন্য ব্যায়াম করা প্রয়োজন।কেননা ব্যায়াম করলে আমাদের পেশী শক্তিশালী হয়। তার কারণে ভোরের ওজন বৃদ্ধি হয়ে যায়। 

আবার দেখা যায় সকল খাওয়া দাওয়া ঠিক থাকার পরেও সব নিয়মকানুন মানার পরেও কোন কোন সময় ওজন বাড়ে না। এর একটি বড় কারণ হলো অতিরিক্ত মানসিক চিন্তা এবং পর্যাপ্ত ঘুম না আসা।সঠিক ঘুম আমাদের শরীরের জন্য খুবই দরকারী।কারো যদি রাতে ঠিকঠাক ঘুম না হয় তাহলে তার নানান রকম রোগ দেখা যায়।যে কারণে কোন কোন সময় সব নিয়ম মানার পরেও ঘুম না হওয়ার কারণে ওজন বাড়ে না।মানসিক চাপ ওজন না বাড়ার আরেকটি বড় কারণ।মানসিক চাপ থাকলেও মানুষের শরীরে নানান রকম অসুস্থতা দেখা যায়।মানসিক চিন্তার কারনে অনেক সময় খুবই বড় রোগ হয়ে যায়। তাই বলা যায় সব নিয়মকানুন মানার পরেও যদি মানসিক চাপ না কমাতে পারেন অথবা মানসিক চাপ যদি না কমে তাহলে ওজন বাড়ানো সম্ভব নয়।মানসিক চাপ কমান এবং পর্যাপ্ত ঘুম ঘুমের মাধ্যমে আমাদের শরীর ভালোভাবে বেড়ে উঠতে পারে।এইসব উপায়ে কিছু দিনের মধ্যে একদম সুস্বাস্থ্যভাবে,স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে ওজন বাড়ানো যায়। 

আমাদের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক আমি মনে করি সকালে যে ১০ টি খাবার খেলে ওজন বাড়ে,এই বিষয় নিয়ে আপনাদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।আমার মতে মোটা হওয়ার সব থেকে সহজ এবং সবথেকে সেরা উপায় হলো প্রতিদিন নিয়ম করে দুধ ও খেজুর একসঙ্গে খাওয়া।এটা একদম সহজ ও প্রাকৃতিকভাবে কার্যকরী উপায় মোটা হওয়ার জন্য। 

আপনারা উপরের আর্টিকেলটি পরে যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই অন্যদের সাথে আমাদের আর্টিকেলটি শেয়ার করুন। এতে আপনার মত অন্যেরাও ওজন বাড়ানোর উপায় জানতে পেয়ে উপকৃত হবে। 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ক্লাসিক টেক বিডি এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url